উদ্দাম তারুণ্যের মত ঋজু পাহাড় আর ছলছলে চোখের নদী যেখানে যুগলবন্দী- বিছনাকান্দি! পথের ক্লান্তি দূর হয়ে যায় অবাক সবুজ স্পর্শে। মন বুঝি টিয়ার মত ডানা ঝাপটায় অবুঝ হর্ষে।
স্বচ্ছজলের পথ চিরে তরতরিয়ে এগোয় নৌকা। বালক মাঝি বুক চিতিয়ে হাল ধরে রয় একা। স্কুলপড়ুয়া ছোট্ট মাঝি স্কুল ফাঁকি দেয় হররোজ। জীবিকার টানে সে নৌ-পাটাতনে, কে বা রাখে খোজ!
দ্বীপের মত মাথা তুলে আছে কত মনোলোভা পাথর। দিগন্তের বিছানায় ঘুমায় আকাশ, গতরে নীল চাদর। দূর গ্রামের সুপারী বিথী আহ্লাদে ডাকে- আয় আয়! মরচেধরা শহুরে অন্তরে বসন্তবাউরি শীস দিয়ে যায়।
রূপমুগ্ধ পথিক পাঠ করে শুধু- সুবহানাল্লাহ! সকল প্রশংসা শুধু তোমার হে খালিক, হে রব! সৃজন করেছ সব, দিয়েছ নেয়ামত প্রকৃতি ভরে। কান্দে বান্দা, বিছনাকান্দি দিয়েছে চক্ষু শীতল করে!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
সিলেটের পর্যটনস্পট বিছনাকান্দি ভ্রমণের কিছু অনুভূতি।
২২ আগষ্ট - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
৯ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।